লাল টুকটুকে শাড়ি, গলায় ও হাতে সোনার গয়না, পায়ে আলতা আর সিঁথিতে চওড়া করে সিঁদুর — এই সাজেই দর্শকদের সামনে এলেন অভিনেত্রী। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতেও এই বিশেষ মুহূর্তে হাজিরি দিতে কিঞ্চিতও ছাড় দেননি তিনি। সঙ্গে ছিলেন স্বামী রাজ চক্রবর্তী।
গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে তার মুখে ফুটেছিল একগাল হাসি। বিজয়া উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর আগে তিনি জানালেন, যতক্ষণ না ঠাকুর জলে পড়ছে, ততক্ষণ কীসের বিজয়া! মায়ের কাছে তিনি কী প্রার্থনা করলেন, তা অবশ্য প্রকাশ করেননি।
গত চারটি দিন তিনি পুজো উদযাপনের মুহূর্তগুলো চুটিয়ে উপভোগ করেছেন। পুজোর আগে নানা বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। শহরের বিভিন্ন স্থানে দুর্গাপুজো উদ্বোধনের জন্যও তার উপস্থিতি চাওয়া হয়েছিল, যা কোনও অনুরোধই তিনি মিস করেননি। শিলিগুড়ি থেকে মধ্যমগ্রাম পর্যন্ত নানা অনুষ্ঠানে তাকে দেখা গিয়েছে।
ছেলে ইউভান ও মেয়ে ইয়ালিনি ক্রমে বড় হয়ে উঠছে। কাজের ফাঁকে দুই সন্তানকেও পর্যাপ্ত সময় দেওয়ার চেষ্টা করেন শুভশ্রী। এই বারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সন্তানদের সঙ্গে কলকাতার নামী প্যান্ডেলগুলো ঘুরে দেখেছেন। বাড়িতেও চলেছে আনন্দময় আড্ডা। অতিথিদের মধ্যে ছিলেন সস্ত্রীক আবীর চট্টোপাধ্যায়, মানালি দে, আরিন্দম শীল সহ টলিপাড়ার অনেকেই।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন