২৬ হাজার চাকরি হারানো শিক্ষকদের একাংশকে হতাশার মধ্যে সামান্য হলেও আশার আলো দেখিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের সাময়িক স্বস্তির রায়। আর সেই আশাকেই মিষ্টির মধ্যে দিয়ে তুলে ধরে তাক লাগাল অশোকনগরের এক অভিজাত মিষ্টির দোকান। ভাবছেন এ আবার কেমন! অশোকনগর স্টেশন এলাকার শ্রীকৃষ্ণ মিষ্টান্ন ভান্ডারে এখন দেখা মিলছে “যোগ্য” ও “অযোগ্য” দু'ধরনের ক্ষীরের মিষ্টি সন্দেশ। যা দেখতে ইতিমধ্যেই ভিড় জমাচ্ছেন অনেক মানুষ। কেউ আবার নতুন ধরনের এই মিষ্টি কিনেও নিয়ে যাচ্ছেন খাওয়ার জন্য। বর্তমানে রাজ্য জুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করা, চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষকরা পুনরায় যাতে সসম্মানে নিজের কর্মস্থলে ফিরতে পারেন সেই বার্তাকেই তুলে ধরা হচ্ছে মিষ্টির মধ্যে দিয়ে। নিয়োগ পত্রে স্বচ্ছতা বজায় রাখার মত তাই শেষ পাতেও যোগ্য মিষ্টির বিক্রি বেশি বলেই মেনে নিচ্ছেন দোকানদারও। অযোগ্য মিষ্টি পড়ে রয়েছে দোকানের প্লেটেই। কড়া পাকের এই যোগ্য ও অযোগ্য ক্ষীরের মিষ্টির দাম রাখা হয়েছে কুড়ি টাকা ও ৫০ টাকা দু'ধরনের আকৃতিতে। দোকানদার কমল সাহা জানাচ্ছেন, যোগ্য সন্দেশের চাহিদা অনেক বেশি। মানুষ একদিকে যেমন খেতে আসছেন, তেমনই দেখে মজা নিতে এমনকি ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতেও করছেন পোস্ট। অর্ডার দিলেই মিলছে এই সন্দেশ। অনেকেই উৎসাহ নিয়ে যোগ্য সন্দেশ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে খাওয়ার জন্য। কেউ কেউ আবার এই সন্দেশ কিনে যোগ্য শিক্ষকদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের চাকরি ফিরে পাওয়ার আশাকে সমর্থনও করছেন। যোগ্য শিক্ষকরা ফিরে পাক কাজ, এই মিষ্টি যেন তারই শুভেচ্ছার প্রতীক হয়ে উঠেছে। এর আগেও ভোটের সময় অভিনব মিষ্টি তৈরি করে নজর কেড়েছিল এই দোকান। তবে এবার চাকরি হারাদের কাজ ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ের শরিক হয়ে সন্দেশের মধ্যে দিয়েই যেন তুলে ধরা হচ্ছে শুভেচ্ছা বার্তা। দোকানে এই মিষ্টি দেখতে আসা ক্রেতারা বলছেন, এই সন্দেশ শুধু খাওয়ার মিষ্টি নয়, সকলেই চান যোগ্য শিক্ষকরা ফিরে পাক ন্যায্য সম্মান। তাই আপনিও যদি চেখে দেখতে চান এহেন “যোগ্য-অযোগ্য” সন্দেশ এর স্বাদ তবে অশোকনগরের এই মিষ্টির দোকানে একবার ঢু মারতেই পারেন। তবে যোগ্য না অযোগ্য কোন সন্দেশ খাবেন, তা একান্তই আপনাকে বেছে নিতে হবে।
২৬ হাজার চাকরি হারানো শিক্ষকদের একাংশকে হতাশার মধ্যে সামান্য হলেও আশার আলো দেখিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের সাময়িক স্বস্তির রায়। আর সেই আশাকেই মিষ্টির মধ্যে দিয়ে তুলে ধরে তাক লাগাল অশোকনগরের এক অভিজাত মিষ্টির দোকান। ভাবছেন এ আবার কেমন! অশোকনগর স্টেশন এলাকার শ্রীকৃষ্ণ মিষ্টান্ন ভান্ডারে এখন দেখা মিলছে “যোগ্য” ও “অযোগ্য” দু'ধরনের ক্ষীরের মিষ্টি সন্দেশ। যা দেখতে ইতিমধ্যেই ভিড় জমাচ্ছেন অনেক মানুষ। কেউ আবার নতুন ধরনের এই মিষ্টি কিনেও নিয়ে যাচ্ছেন খাওয়ার জন্য। বর্তমানে রাজ্য জুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করা, চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষকরা পুনরায় যাতে সসম্মানে নিজের কর্মস্থলে ফিরতে পারেন সেই বার্তাকেই তুলে ধরা হচ্ছে মিষ্টির মধ্যে দিয়ে। নিয়োগ পত্রে স্বচ্ছতা বজায় রাখার মত তাই শেষ পাতেও যোগ্য মিষ্টির বিক্রি বেশি বলেই মেনে নিচ্ছেন দোকানদারও। অযোগ্য মিষ্টি পড়ে রয়েছে দোকানের প্লেটেই। কড়া পাকের এই যোগ্য ও অযোগ্য ক্ষীরের মিষ্টির দাম রাখা হয়েছে কুড়ি টাকা ও ৫০ টাকা দু'ধরনের আকৃতিতে। দোকানদার কমল সাহা জানাচ্ছেন, যোগ্য সন্দেশের চাহিদা অনেক বেশি। মানুষ একদিকে যেমন খেতে আসছেন, তেমনই দেখে মজা নিতে এমনকি ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতেও করছেন পোস্ট। অর্ডার দিলেই মিলছে এই সন্দেশ। অনেকেই উৎসাহ নিয়ে যোগ্য সন্দেশ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে খাওয়ার জন্য। কেউ কেউ আবার এই সন্দেশ কিনে যোগ্য শিক্ষকদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের চাকরি ফিরে পাওয়ার আশাকে সমর্থনও করছেন। যোগ্য শিক্ষকরা ফিরে পাক কাজ, এই মিষ্টি যেন তারই শুভেচ্ছার প্রতীক হয়ে উঠেছে। এর আগেও ভোটের সময় অভিনব মিষ্টি তৈরি করে নজর কেড়েছিল এই দোকান। তবে এবার চাকরি হারাদের কাজ ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ের শরিক হয়ে সন্দেশের মধ্যে দিয়েই যেন তুলে ধরা হচ্ছে শুভেচ্ছা বার্তা। দোকানে এই মিষ্টি দেখতে আসা ক্রেতারা বলছেন, এই সন্দেশ শুধু খাওয়ার মিষ্টি নয়, সকলেই চান যোগ্য শিক্ষকরা ফিরে পাক ন্যায্য সম্মান। তাই আপনিও যদি চেখে দেখতে চান এহেন “যোগ্য-অযোগ্য” সন্দেশ এর স্বাদ তবে অশোকনগরের এই মিষ্টির দোকানে একবার ঢু মারতেই পারেন। তবে যোগ্য না অযোগ্য কোন সন্দেশ খাবেন, তা একান্তই আপনাকে বেছে নিতে হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন