![]() |
ছবি: সংগৃহীত |
বিল গেটসের কথা আমরা সকলেই অল্পবেশি জানি, মা
মাইক্রোসফটের সহ প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস বলছেন এমন ৩টে চাকরি রয়েছে, যা নাকি কখনওই খেয়ে ফেলতে পারবে না কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স। ঘোর বাস্তব’, সোনার কেল্লা সিনেমায় উটের পিঠে উঠে লালমোহন বাবুর বলা এই দুটো শব্দ এখন প্রযোজ্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্যও। বছরে দু’য়েক আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে নিয়ে এমন বলা যেত না। তখনও তা ছিল ভবিষ্যতের প্রযুক্তি। কিন্তু গত ১ বছরে যেভাবে হু হু করে এগিয়ে গিয়েছে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, তাতে আগামীতে তাকে ঘরে নিয়ে যে থাকতেই হবে, তা বুঝে গিয়েছেন সাধারণ মানুষ।কিন্তু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই অগ্রগতির কারণে খোয়া যেতে পারে একাধিক চাকরিও। বিভিন্ন সংস্থা ইতিমধ্যেই ছাঁটাই শুরু করে দিয়েছে। অনেক সংস্থা আবার ছাঁটাই করার পরিকল্পনাও করছে। এ ছাড়াও অনেক মানুষের কাজ নিয়ে চিন্তিত। কিন্তু মাইক্রসফটের সহ প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস বলছেন এমন ৩টে চাকরি রয়েছে, যা নাকি কখনওই খেয়ে ফেলতে পারবে না কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স।
১. এ আই যারা তৈরী করেন
যে সব কোডাররা এআই তৈরি করে থাকেন, তাদের চাকরি কখনও খেয়ে ফেলতে পারবে না এআই। যদিও বর্তমানে দেখা যায় অনেক কোড এআই নিজে তৈরী করতে পারে, তবে অত্যন্ত জটিল কোনো কোড করতে গেলে এখনও সমস্যায় পড়ে এ আই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
২. এনার্জি এক্সপার্ট
এনার্জি সেক্টর এমন এক সেক্টর যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পক্ষে একা সবটা সামলানো সম্ভব নয়। তেল, পরমাণু শক্তি, পুনর্নবীকরণ যোগ্য শক্তি নিয়ে কাজ করতে অবশ্যই মানুষের প্রয়োজন হবে। যদিও এই কাজে এআই প্রয়োজনীয় সাহায্য করতে পারবে বলেই আশা রাখছেন বিল গেটস।
৩. জীব বিজ্ঞানী
মেডিক্যাল রিসার্চ ও বৈজ্ঞানিক আবিস্কারের ক্ষেত্রে যেখানে সৃজনশীলতা ও সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার জায়গা রয়েছে, সেখানে এআই কখনোই এ আই নিজের জায়গা করে নিতে পারবে না।
![]() |
ছবি: বিল গেটস |
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন