শিক্ষককে প্রদীপ হিসেবে তুলনা করা হয়। কারণ একজন শিক্ষক শুধু পাঠ্যবই পড়ান না, এর বাইরে শেখান সহানুভূতি, সহযোগিতার মনোভব মানবতা,ধৈর্য্য, দেখান স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকার পথ। কিন্তু তিনি আজ কিছুক্ষণ আগে ঢাকা বার্ণ ইউনিটে মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেন।
রাজধানীর উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান বিধস্তের ঘটনায় স্কুলের শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর দৃঢ় উপস্থিত বুদ্ধিতে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেছেন প্রায় ২০ শিক্ষার্থীর প্রাণকে।
একজন সুপার হিউম্যানকে হারালো জাতি। বয়স মাত্র ৪৬ বছর। যিনি আজ শিক্ষার্থীদের জীবন বাঁচিয়ে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। ৮০শতাংশ দগ্ধ শরীর নিয়েও শিশুদের বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা করেন তিনি।
শিক্ষিকাকে যে মায়ের সমতূল্য বলা হয় তিনি তা আজ প্রমাণ করে গেলেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন