যে আমন্ত্রণপত্রের বেশকয়েকটি শব্দ আলাদা করে নজর কেড়েছে রাজনৈতিক মহলের। এদিকে সোশাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী পোস্ট দেখে পাল্টা নিশানা করেছেন তৃণমূল।
বুধবার রাজপথে নেমেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর শুক্রবার দুর্গাপুরে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর সভা ঘিরে বিজেপির নেতাকর্মী-সমর্থকদের মধ্যে প্রবল উৎসাহ বেড়েছে। কিন্তু সভার আগেই মন পরিবর্তন করলেন দিলীপ ঘোষ। তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদির সভায় তিনি উপস্থিত থাকছেন না। তবে অনেকের মতে, কর্মীদের অনুরোধে দর্শকাসনে থাকতে পারেন তিনি। তবে শেষ মুহূর্তে দিলীপ ঘোষ জানালেন, প্রধানমন্ত্রীর সভায় তিনি থাকছেন না। কারণ দলীয় নেতৃত্বকে তিনি অস্বস্তিতে ফেলতে চাইছেন না। এর আগে নরেন্দ্র মোদির আলিপুরদুয়ারের সভাতেও আমন্ত্রিত ছিলেন না দিলীপ ঘোষ।
শুক্রবার দুপুর ২ টো ৩৫-এ মিনিটে বিমানবন্দরে নামবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে গাড়িতে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দূরে নেহেরু স্টেডিয়ামে পৌঁছবেন তিনি। সেখানে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করবেন তিনি। এরপর পাশের মঞ্চেই রাজনৈতিক সভা করবেন নরেন্দ্র মোদি।
তবে সকালে ঘিরে অনেক জল্পনার সৃষ্টি হয়েছে চারিদিকে। এখনও অব্দি সেরকমভাবে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন